Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

খুলনা জেলা কারাগারের তথ্য বাতায়নে স্বাগতম।কারাগারে আটক বন্দির অসুস্থতার কথা বলে বিকাশ, রকেট, নগদ বা যে কোন ব্যাংকে অর্থ গ্রহণ করা হয় না।সরকারী নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করা হয়। কেউ এ ধরনের কারাগারের পরিচয় দিয়ে অর্থ চাইলে আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীকে বা অত্র দপ্তরে যোগাযোগ করার জন্য বলা যাচ্ছে। 


শিরোনাম
কারারক্ষি মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন এর গল্প।
ডাউনলোড

হিরু মিয়া নামক একজন 06(ছয়) মাস সশ্রম কারাদন্ডাদেশপ্রাপ্ত কয়েদি কারাভ্যন্তরের‌ ক্যান্টিনে কাজ করতো । সে প্রায় অফিসের মুক্তি শাখায় কর্মরত কারারক্ষি আব্দুল্লাহ আল মামুনকে তার ‍মুক্তির তারিখ সর্ম্পকে জিজ্ঞেস করতো। তার জরিমানার অর্থ  500/- টাকা পরিশোধ করলে তিনি ঈদ-উল-ফিতর এর পূর্বেই মুক্তি পাবেন। উক্ত বন্দি তার আত্মীয়ের মাধ্যমে মুক্তি শাখায় কর্মরত কারারক্ষি আব্দুল্লাহ আল মামুনকে বলে যে আমি আপনাকে খুশি হয়ে 500/- শত টাকা দিলাম। কারারক্ষি আব্দুল্লাহ আল মামুন উক্ত বন্দিকে বলেন যে, জরিমানার টাকাটা জমা দিলেই তিনি ঈদ-উল-ফিতর এর পূর্বেই মুক্তি পাবেন। কিন্তু উক্ত বন্দি বলেন যে, তিনি জরিমানার টাকা জমা দিবেন না। তিনি জরিমানার সাজা খেটে ঈদের পরেই বাড়ী যাবেন। বিষয়টি জেল সুপার এবং জেলার সাহেবকে অবহিত করলে জেলার সাহেব জরিমানার অর্থ চালানের মাধ্যমে ব্যাংকে জমাদানের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। পরবর্তীতে জেল সুপার এবং জেলার সাহেবের নির্দেশনা মোতাবেক জরিমানার অর্থ চালানের মাধ্যমে ব্যাংকে জমাদান করা হয় এবং ঈদ-উল-ফিতর এর পূর্বেই উক্ত বন্দিকে মুক্তি প্রদান করা হয়।।

লেখক-আব্দুল্লাহ আল মামুন

কারারক্ষি মুক্তি শাখা